মন্দির নিয়ে ক্যাপশন | মন্দির নিয়ে উক্তি | মন্দির নিয়ে কবিতা

ধর্ম পালন করা মানব জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজন মানুষ যদি প্রকৃতভাবে এবং সফল মানুষ হতে চায় তাহলে অবশ্যই তার জীবনের ধর্মীয় জ্ঞান থাকা বিশেষ প্রয়োজন। আপনি একজন প্রকৃত মানুষ হতে হলে অবশ্যই আপনাকে ধর্মীয় বিধেয় বিধান মেনে চলতে হবে এবং সকল মানুষের ভালবাসা এবং সকল মানুষের সাহায্যে আপনি একজন সুন্দর এবং সফল ব্যক্তি হতে পারবেন। এবং আপনি যদি সৎ মানুষ হতে চান এবং ভালো মানুষ হতে চান এবং উন্নতি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জীবনে ধর্মীয় জ্ঞান থাকা প্রয়োজন এবং ধর্মের কিছু বিধি-বিধান আপনাকে মেনে চলা বিশেষ প্রয়োজন। নিজের জীবনের ধর্ম স্থাপন করা এবং ধর্মের কিছু বিধি-বিধান নিজের জীবনে স্থাপন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু ধর্মীয় স্থানে গিয়ে প্রার্থনা করতে হবে এবং ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে। প্রত্যেক ধর্মে জ্ঞান অর্জন করার জন্য এবং ধর্মীয় জ্ঞান লাভ করার জন্য একটি তিস্তা স্থান রয়েছেন এবং নির্ধারিত একটি স্থান রয়েছে। যে স্থানগুলোতে নানাভাবে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করা হয় এবং ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করা হয়।

আপনি যদি একজন সৎ এবং সফল ব্যক্তি হতে চান এবং জীবনে উন্নতি করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে। মানুষের জীবন চ্যালেঞ্জিং এবং সকল জীবনে উঠোন পঠন রয়েছে তাই অবশ্যই আপনাকে ধর্মীয় জ্ঞান থাকা প্রয়োজন এবং আপনার সৃষ্টিকর্তার প্রতি আপনার বিশ্বাস স্থাপন করা প্রয়োজন। আপনি যদি আপনার সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করতে না পারেন এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি আপনার বিশ্বাস না থাকে তাহলে আপনি কখনোই একজন ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এবং ধর্মীয় ব্যক্তি হতে পারবেন না। প্রত্যেক ধর্মেরই একজন সৃষ্টিকর্তা রয়েছে এবং তারা সেই সৃষ্টিকর্তাকেই নিজের বিশ্বাস মনে করেন। তাই আজকে আমরা আপনাদের সামনে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি যে বিষয়টি অন্তত গুরুত্বপূর্ণ এবং তার সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করার স্থান নিয়ে আমরা আপনাদের সামনে কথা বলতে যাচ্ছি।

মন্দির নিয়ে স্ট্যাটাস

হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ তারা তাদের ঠাকুরদের আরো ধারণা করার জন্য বিশেষ একটি স্থান নির্ধারণ করেছেন এবং যেই স্থানটি থেকে তারা তাদের ঠাকুরদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং ভক্তি করেন। প্রতিটি ধর্মেই রয়েছে তাদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি নিজেকে সমর্পণ করা এবং সৃষ্টিকর্তাকে নিজের অন্তরের স্থাপন করা যেখান থেকে নিজে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করা যায় এবং সৃষ্টিকর্তাকে ভক্তি করা যায়। সকল ধর্মের একটি ধর্মীয় স্থান রয়েছে তেমনি ভাবে হিন্দুদের একটি ধর্মীয় স্থান রয়েছে যে স্থানটি হল মন্দির। হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল মানুষ এই মন্দির থেকে তাদের ঠাকুরদের আরাধনা করেন এবং ঠাকুরদের কে তারা নিজের মনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার জন্য সেখান থেকে ঠাকুরের আরাধনা করেন। যেহেতু এই কাঙ্ক্ষিত স্থানটি থেকে ঠাকুরের আরাধনা করা হয় এবং ঠাকুরের সন্তুষ্টি কামনা করা হয় তাই এই স্থানটি নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন রকম স্ট্যাটাস শেয়ার করে।

নিজের সকল কর্তব্য সম্পাদন করা হল ধর্ম। 

 

“পুন্য পথের এ যে যাত্রিরা নিস্পাপ, ধর্মের বর্মে সুরক্ষিত দিল সাফ। নহে শঙ্কিত বজ্ৰ নিপাতেও, কাণ্ডারী আহমদ, তরী ভরা পাথেয়। ” 

 

ধর্ম নিয়ে সমাজে যারা কোন্দল করে বেড়ায়, সত্যি কথা বলতে তারা ধর্মের মর্ম জানে না।

 

সন্ধ্যা জুড়ে কখনো পার্কে কখনো নদীর পাড়ে কখনো আবার মন্দিরে, একসাথে সময় কাটাতাম সন্ধ্যা জুড়ে।

মসজিদের ওই আজানের সুরে মন্দিরে তে শঙ্খ বাজে,
মসজিদ ঐ আজানের সুরে মরণ দিও তে শঙ্খ বাজে,
ঈশ্বরের কোন ভেদাভেদ নেই, মানুষ কেন দ্বন্দ্ব খোঁজে।

 

জ্বলন্ত শিখাটি জানে তাই প্রদীপ তেলে চলতে, কি আছে কি নেই তবু পারো কিনা জ্বলতে।

মন্দির নিয়ে উক্তি

সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করার জন্য নির্ধারিত কোন স্থান প্রয়োজন নেই আপনি চাইলেই আপনার মনের অন্তস্থল থেকে যেকোন স্থান থেকে সৃষ্টিকর্তাকে মনে করতে পারেন এবং সৃষ্টিকর্তার শরণাপন্ন হতে পারেন। সৃষ্টিকর্তা সব সময় অদৃশ তাই আপনি যেখান থেকে সৃষ্টিকর্তাকে অনুসরণ করেন না কেন সৃষ্টিকর্তা আপনাকে সেই স্থান থেকেই সুদর্শন দিবে এবং সব সময় সৃষ্টিকর্তার রহমত আপনার জীবনে বহমান থাকবে। তবে সকল ধর্মের নির্ধারিত স্থানটি থেকে সকলেই একত্রিত হয়ে ঠাকুরের আরাধনা করেন এবং ঠাকুরের সন্তোষটি কামনা করে ধর্মীয় রেওয়াজ পালন করেন এবং ঠাকুরকে স্মরণ করেন। তাই বিভিন্ন কবিগণ এই মন্দির নিয়ে বিভিন্ন তথ্য ইতিপূর্বেই লিখে গিয়েছেন যে তথ্যগুলো আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

মন্দির- সুউচ্চ মিনারে সত্যের প্রতিবিম্বন, মন্দির- পরকালীন মুক্তির সুনিশ্চিত সাধন।
– কাফাশ মুনহামাননা

মন্দির হলো ভক্তদের প্রাণ
– সংগৃহীত

ভালোবাসে গড়ে ভালো-বাসা,
ঘর হয় মন্দিরসম,
সুখের ঠিকানায় ইগোর চিরকুট,
আগুন বিনা পুড়ে ঘরো,,,

মন্দির, মসজিদ বাগির্জার ভিতরে যে আছে সে ভিখারি নয়,
আর সে কিছু চায় না শুধু ভক্তি ছাড়া।
বরং বাইরের বাটি নিয়ে বসে থাকা মানুষগুলোকে কিছু দাও,
দেখবে তোমার ভক্তের ভিতর থাকা অব্যয়টিকেও জাগিয়ে তুলবে পরোক্ষভাবে।

মন্দির নিয়ে ক্যাপশন

সকল মানবজাতির মন একটি মন্দির তাই আপনি যদি নিজের মনকে সহজ এবং সরল না করেন। অথবা নিজের মনকে পরিষ্কার না করেন তাহলে আপনি কখনোই একজন সৎ এবং সহজ সরল মনের মানুষ হতে পারবেন না। আপনার মন যদি অন্ধকার থাকে তাহলে আপনার এই মন দিয়ে সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করলেও এই আরাধনা কখনোই সৃষ্টিকর্তা কবুল করবেন না। তাই অবশ্যই আপনাকে মন পরিষ্কার করতে হবে এবং মন মন্দির থেকে সৃষ্টিকর্তাকে মনে স্মরণ করতে হবে নিজ মনে। পরিষ্কার মনের সহজ নিয়তের সরল মনে আপনি যদি সৃষ্টিকর্তাকে যেকোন স্থান থেকে স্মরণ করেন আপনাকে সৃষ্টিকর্তা সেই স্থান থেকেই আশীর্বাদ করবেন। অনেকেই আছেন যারা মন্দির নিয়ে ক্যাপশন গুলো অনুসন্ধান করেন তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটিতে আমরা মন্দির নিয়ে ক্যাপশনগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সবাই মন্দিরে একটা উদ্দেশ্য নিয়েই যায়- তা হলো ঠাকুরের সন্তুষ্টি ।
– সুজয় চৌধুরী

মন্দির বা উপাসনালয়ে কেঁদো কিন্তু কখনো মানুষের মন ভেঙ্গো না।
– Bulleh Shah

তুমি মন্দিরে দিকে বারবার ছুটে গেলেও কখনো ক্লান্ত হবে না।
– Bulleh Shah

প্রতিদিন ক্ষতবিক্ষত মনের ঘরে জানতে পারিনি প্রিয়,
হৃদয় ক্ষনে যদি বোঝো শিয়রে একখানি প্রদীপ জ্বালিও,,,

হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল মানুষেরই তাদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি সমর্পণ করার জন্য যে স্থানটিতে এসে ঠাকুরের স্থাপন করেন এবং প্রতিনিয়ত সেই ঠাকুরকে ভক্তির শ্রদ্ধাতে রাখেন সেই স্থানটি হল মন্দির। ঠাকুরকে স্থান দেওয়ার সেই স্থানটি হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল ভক্তদের কাছে একটি পবিত্র স্থান তাই এই স্থানটিতে তারা সকলেই একত্রিত হয়ে তাদের সৃষ্টিকর্তার স্মরণ করেন এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা করেন। তাই তারা এই স্থানটি অর্থাৎ মন্দির নামক সেই স্থানটিকে সবাই ভালোবাসেন এবং এই স্থানটি তাদের মনের মন্দিরে জায়গা করে নিয়েছে। সকল ধর্মের মানুষ যেমন তাদের ধর্মীয় স্থানটিকে শ্রদ্ধা এবং সম্মান করে তেমনি ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল মানুষেরই তাদের মন্দিরকে শ্রদ্ধা এবং সম্মান করে।

মন্দির নিয়ে তারা নানারকম তথ্য মানুষের সামনে শেয়ার করার চেষ্টা করেন এবং মন্দির নিয়ে নানা রকম তথ্য মানুষকে জানানোর চেষ্টা করেন যাতে মানুষ মন্দিরকে আরো বেশি ভালবাসেন এবং মন্দিরকে শ্রদ্ধা করেন। ঠাকুর কে খুশি করানোর জন্য এবং ঠাকুরের দেওয়া সেই দিকনির্দেশনা অনুযায়ী চলার জন্য যেন এই মন্দিরমুখী হন এবং মন্দির থেকেই ঠাকুরের আরাধনা করেন। তবে হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল মানুষ এরাই বা যারা হিন্দু ধর্মকে মন থেকে ভালবাসেন তারা তাদের সেই মন্দিরকে অসম্মান করেন না অন্য কেউ যদি এই মন্দিরকে অসম্মান করেন বা হেনচোখে দেখেন তারা সেই হেয় চোখে দেখার মানুষটির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলেন এবং তারা তাদের দিক থেকে মন্দিরকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন। তাই এই মন্দিরকে রক্ষা করার জন্য এবং মন্দিরকে নিয়ে নানা রকম তথ্য মানুষকে জানিয়ে দেওয়ার জন্য অথবা মন্দিরের প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি করার জন্যই নানা রকম তথ্য শেয়ার করেন।

আশা করি আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে মন্দির নিয়ে নানারকম তথ্যগুলো সংগ্রহ করে আপনি উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে অবশ্যই এ ধরনের তথ্যগুলো সকল হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের সাথে শেয়ার করবেন যারা হিন্দু ধর্মকে শ্রদ্ধা করেন। এবং হিন্দু ধর্ম নিয়ে আমাদেরকে যাবতীয় তথ্য শেয়ার করবেন যে সকল তথ্য আপনি জানতে চাচ্ছেন বা আপনার জানার আগ্রহ রয়েছে। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top