বাঁশ এমন একটা জিনিস যে জিনিস আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে লাগে। আমাদের জীবনে বিশেষ কাজে ব্যবহার হলেও এই জিনিসটির সম্পর্কে নানাবিধ নানা রকম তথ্য প্রকাশ করেছে। আজকে আমরা আপনাদের সামনে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি যে জিনিসটি হল বাস। এই জিনিসটির নাম শুনলেই অনেকেই মজা নেয় আবার অনেকেই ভয় পায়। তাই আজকে আমরা আপনাদের সামনে এমন একটি জিনিস সম্পর্কে আলোচনা করব যাতে আপনারা আমাদের প্রতিবেদনটিতে নানা রকম তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন এবং এখান থেকে নানা বিজ্ঞান গুলো অর্জন করতে পারেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনটি।
বাশ আমাদের জীবনে বহু পরিচিত একটি উদ্ভিদ। বার্স সকল মানুষের জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করতে বা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে কাজে লাগে। প্রাচীনকালের মানুষ এই বাঁশ দিয়ে নানা রকম আসবাবপত্র ঘরবাড়ি সহ ইত্যাদি জিনিস তৈরি করতেন। প্রাচীনকালের মানুষ বাস ব্যবহার করে নানাবিধ জিনিসপত্র তৈরি করলেও বর্তমানেও এই বাঁশের ব্যবহার কমেনি। বাঁশ ব্যবহার করে নানাবিট জিনিসপত্র বারবার পত্র তৈরি করে সেটি বিক্রি করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন বর্তমান সময়ের মানুষেরা। তাই আজকে আমরা আপনাদের সামনে বাঁশের নিয়ে নানারকম তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব এই প্রতিবেদনটিতে।
বাঁশ নিয়ে উক্তি
দিনদিন যতই বাঁশের ব্যবহার কমে যাচ্ছে তবে পাশ দিয়ে মানুষ নানা রকম তথ্য তৈরি করা শিখছে। বর্তমান মানুষ বড় বড় অট্টালিকা তৈরি করতে তাই বাঁশের ব্যবহার কমে যাচ্ছে তবে বাঁশের দিয়ে নানা রকম শপিসসহ নানারকম আসবাবপত্র তৈরি করছেন মানুষ। এই বাস্কে আবার উপজাতিরা সবজি হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন বাস খেয়ে থাকেন। আগে এই বাস ব্যবহার করে মানুষ ঘর বাড়ি তৈরি করত তবে এখনো বাঁশের ব্যবহার থাকলেও ঘরবাড়ি তৈরি করতে সহযোগী হিসেবে বাসের ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই এই বাশকে নিয়ে নানাবিধ তথ্য রয়েছে যেই তথ্যগুলো আপনাদের সামনে প্রকাশ করতে যাচ্ছি তবে আমরা বিভিন্ন স্থান থেকে বাস নিয়ে কিছু উক্তি সংগ্রহ করেছি সেই তথ্যগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।
খেয়েছি বাঁশ, জীবন নাশ !! দিয়েছে ডান্ডা, হয়েছি পান্ডা !!
বাঁশে বাঁশে সয়লাব
বাঁশেই নাকি বেশি লাভ
রাজনীতি নাকি এখন বাঁশনীতি
বাঁশেই হয় রীতিনীতি
কেউ বানায় বাঁশের কেল্লা
কেউ বানায় ঘর
বাঁশের জন্য কেউ নয় আপন পর
ধর ধর বাঁশ ধর
দে জোরে পিছনে
বাঁশ খেয়ে নেতা যেন
দৌড় দেয় লন্ডনে
বাঁশ নিয়ে স্টাটাস
বাশ এমন একটি জিনিস যে জিনিসটি শুধুমাত্র সহযোগী হিসেবেই কাজে লাগে। তাই এই বাশকে নিয়ে অনেকেই রয়েছেন যারা মজা ঠাট্টা করেন এবং এই বাসকে নিয়ে অনেক বড় একটি উদাহরণ রয়েছে যেই উদাহরণটি প্রতিনিয়ত মানুষ মানুষকে দিয়ে যাচ্ছে। একজন মানুষ অন্য আরেকজন মানুষকে ঠকালেই সেটি হয়ে যায় বাশ দেওয়া। তাই একজন আরেকজনকে ঠকালে বার জন একজনকে দুঃখ দিলে মানুষ এটি বলে থাকে যে তোকে অনেক বড় বাঁশ দিয়েছে এজন্য এই বাস্কে ঘিরেই অনেক স্ট্যাটাস রয়েছে যেই স্ট্যাটাস গুলো আমরা আপনাদের সামনে পূর্ণাঙ্গভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
বাঁশই জীবন বাঁশই মরন বাঁশই সর্বনাশ,
বাঁশের পরেই ব্যস্থবতা মাথায় করে বাসা,
কেউ বা ভাসে অথই জলে কেউ বা হয় খাসা।
বর্তমানের জাতীয় বাক্য –
তুই আমাকে ভালবাস,
আমি দেবো তোকে বাঁশ।
বাঁশ বাগানের ঝোপে বসে বাজ গুনে চলেছি শুধুই মাগো,
আমায় বাঁশ দিয়েছে আমার ওই প্রিয় সই।
বাঁশ নিয়ে ক্যাপশন
পৃথিবীতে বসবাস করতে হলে আমরা সকল মানুষের সাথে মিলেমিশে বসবাস করার চেষ্টা করে থাকি। তবে হাজারো মানুষের সাথে একত্রে বসবাস করলেও অনেক সময় তাদের সাথে কোন বিষয় নিয়ে বা ছোট কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি হয় এবং তারা আমাদের প্রতি রাগান্বিত হয়ে থাকে। নিজেদের মিশরের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয় এবং একজন আরেকজনের উপর ক্ষেপে থাকে তাকেই বলে বাশ। একজন মানুষ আরেকজন মানুষের আক্ষেপের বসে কোন ক্ষতি করে ফেললে অনেক মানুষই সেটিকে বলে বাঁশ দেওয়া। তাই এই বাঁশ দেওয়া কে ঘিরে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম বাঁশ দেওয়া নিয়ে কিছু ক্যাপশন যাতে আপনারা খুব সুন্দরভাবে জানতে পারেন বাঁশ দেওয়া সম্পর্কে ক্যাপশন গুলো এবং সেটি শেয়ার করতে পারেন সকল মানুষের সাথে।
দোল দোল দোলনি মানুষ চিনতে শিখোনি,
বাঁশ খাবে যখনই শিক্ষা হবে তখনই।
বিশ্বাসের সন্ধি বিচ্ছেদ এসেছিল,
আমি লিখেছি,
বিষ+বাঁশ =বিশ্বাস
এখানেই বাঁশ ওখানে বাঁশ, বাঁশে ভুবন ভরা,
এই দুনিয়ার সন কিছু কি বাশ দিয়েই গড়া।
বাঁশ বাগানের মাথার উপর বীর্য উঠেছে ওই
বাঁশ বাবাজি র্পুতবে খুঁটি,
ফাঁকা ফুটে কই।
আপনার প্রিয় ব্যক্তিগণ অর্থাৎ আপনার বন্ধু-বান্ধব প্রিয় মানুষগণ যদি আপনাকে কোনভাবে ঠকিয়ে থাকে অর্থাৎ বাঁশ দিয়ে থাকে। তাহলেই আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের দেওয়া তথ্য গুলো সংগ্রহ করে তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং বাঁশ দেওয়া সম্পর্কে তাদেরকে জানিয়ে দিতে পারেন এবং ছোট্ট একটি অপমান করতে পারেন। আশা করি বাঁশ দেওয়া নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, কবিতা সহ নানা রকম তথ্যগুলো আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে সংগ্রহ করতে পেরেছেন। আমাদের প্রতিবেদনটি যদি আপনাদের ভালো লাগে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং সকলকে দেখার সুযোগ করে দিবেন।